রাই (শস্য)
রাই | |
---|---|
রাই গাছ | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ: | উদ্ভিদ |
বর্গ: | Poales |
পরিবার: | Poaceae |
উপপরিবার: | Pooideae |
গোত্র: | Triticeae |
গণ: | Secale |
প্রজাতি: | S. cereale |
দ্বিপদী নাম | |
Secale cereale L. | |
প্রতিশব্দ | |
Secale fragile M.Bieb., "রাই" |
রাই (Secale cereale) বা নীবারিকা হলো একপ্রকার ঘাস যা খাদ্যশস্য এবং গবাদি পশুর খাবার হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এটি গম এর সমগোত্রীয় এবং গম, যব ও জই এর সাথে সম্পর্কীত। রাই দানা আটা, রুটি, মদ এবং গৃহপালিত পশুর খাদ্য উৎপাদনে ব্যবহৃত হয়। এটি সিদ্ধ করে অথবা পিষ্ট করে গোটা আকারেও খাওয়া যায়।
রাই একপ্রকার খাদ্যশস্য এবং বাগান এর রাই ঘাস বা গবাদি পশুর খড়ের সাথে একে মেলানো উচিত নয়।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]মধ্য এবং পূর্ব তুরস্কের নিকটবর্তী এলাকায় বন্যভাবে জন্মানো শস্যগুলোর মধ্যে রাই একটি। নব্য প্রস্তর যুগে এশিয়া মাইনর অঞ্চলে আবাদ করা শস্য হিসাবে রাই এর চাষ ক্ষুদ্র পরিসরে শুরু হয়।[১] কিন্তু মধ্য ইউরোপে ব্রোঞ্জ যুগের (১৮০০-১৫০০ খ্রীষ্টপূর্ব) পূর্ব পর্যন্ত রাই আবাদের কোন প্রত্নতাত্ত্বিক ইঙ্গিত নেই।[২] সম্ভবত রাই গমেরই একটা প্রকারভেদ হিসেবে বর্তমান তুরস্ক (এশিয়া মাইনর) হতে ইউরোপে পৌছায় এবং পরবর্তী পর্যায়ে পৃথক খাদ্যশস্য হিসেবে চাষ হতে শুরু করে। রোমান সভ্যতার বিভিন্ন নির্দশনে রাই এর অস্তিত্ব লক্ষ্যনীয়,[৩] যদিও প্রাচীন রোমান দার্শনিক লিনি রাই কে অভিহিত করেন "এটি খুবই দরিদ্র খাবার এবং ক্ষুধা দূর করতেই ব্যবহার হয়"[৪] এবং "পাকস্থলির জন্য আদর্শ নয়" হিসেবে।[৫]
মধ্যযুগ হতে মধ্য এবং পূর্ব ইউরোপে ব্যাপক হারে রাই এর চাষ শুরু হয়। ফ্রেঞ্চ-জার্মান সীমান্তের পূর্বে এবং হাঙ্গেরির উত্তরে প্রধান খাদ্য উপাদান হিসেবে রাই এর আবাদ হয়। দক্ষিণ ইউরোপে এর আবাদ নগন্য।
মানবসভ্যতার যাযাবর জীবনযাত্রার যুগে সিরিয়ার উত্তরের ইউফ্রেতিস উপত্যকার টেল আবু হুরায়রা অঞ্চলে রাই চাষের উপকথা প্রচলিত, যদিও আধুনিক কালে এই দাবী প্রশ্নবিদ্ধ।[৬] সমালোচকরা প্রমাণ হিসেবে রেডিওকার্বন ডেটিং এবং শুধুমাত্র শস্যদানা প্রমাণ হিসেবে উপস্থাপনকে নির্দেশ করেন।[৭]
চাষের বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতি
[সম্পাদনা]শীতকালে রাই এর চাষ করা হয় ভূমিক্ষয় রোধ করতে। শীতকালেও সামান্য রোদের উপস্থিতিতেই এটি বাড়ে। শীতকালে আগাছার বিস্তৃতি রোধেও রাই ব্যবহার হয়। শীতকালীন রাই শস্য হিসেবে বাজারজাত করা যায়,[৮] অথবা চাষের পর খেত হতে না তুলে খেতেই রেখে দেয়া হয় পচন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে উর্বরতা বৃদ্ধির জন্য।
পাতা গুবরে, মাছি, বিভিন্ন রকম পোকা রাই চাষে নেতিবাচক ভূমিকা পালন করে।[৯]
উৎপাদন এবং খাদ্যগ্রহণ
[সম্পাদনা]রাই প্রধানত পূর্ব, মধ্য ও উত্তর ইউরোপে আবাদ হয়। রাই আবাদের বৃত্ত উত্তর জার্মানি হতে পোল্যান্ড, ইউক্রেন, বেলারুশ, লিথুনিয়া এবং লাটভিয়া সহ উত্তর রাশিয়া পর্যন্ত বিস্তৃত। উত্তর আমেরিকার যুক্তরাস্ট্র এবং কানাডায়, দক্ষিণ আমেরিকার আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল এবং চিলিতে, ওশেনিয়ার অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ডে, এশিয়ার তুরস্ক, কাজাখস্তান এবং চীনের উত্তরাঞ্চলে রাই এর আবাদ হয়।
রাই উৎপাদনের হার ক্রমাগত হ্রাস পাচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ, রাশিয়াতে ১৯৯২ সালে ১৩.৯ মেট্রিক টন রাই উৎপাদন হয়, পরবর্তীতে ২০১২ সালে ২.১ মেট্রিক টন রাই উৎপাদন হয়। একইভাবে পোল্যান্ডে ১৯৯২ সালে ৫.৯ মেট্রিক টন হতে ২০০৫ এ ২.৯ মেট্রিক টন, জার্মানিতে ৩.৩ মেট্রিক টন হতে ৩.৯ মেট্রিক টন, বেলারুশে ৩.১ মেট্রিক টন হতে ১.১ মেট্রিক টন, চীনে ১.৭ মেট্রিক টন হতে ০.৭ মেট্রিক টন উৎপাদন হয়।[১০] বেশিরভাগ উৎপাদিত রাই উৎপাদনকারী দেশেই খাদ্যের চাহিদা মেটাতে ব্যবহার হয় অথবা পাশ্ববর্তী দেশে রপ্তানি হয়। রাই এর আন্তর্জাতিক বাজারে চাহিদা সীমিত।
রোগবালাই
[সম্পাদনা]রাই এরগোট ছত্রাকের দ্বারা সহজেই আক্রান্ত হয়।[১১][১২] এরগোট ছত্রাক আক্রান্ত রাই খেলে মানুষ এবং গবাদি পশুর "এরগোটিজম" নামক রোগ হতে পারে। এরগোটিজম খিচুনি, দৃষ্টি বিভ্রম, মিসক্যারেজ এমনকি মৃত্যুর মত মারাত্মক শারীরিক ও মানসিক সমস্যা সৃষ্টি করে। ঐতিহাসিকভাবে, রাই এর উপর নির্ভরশীল আর্দ্র উত্তরের দেশগুলোতে নির্দিষ্ট সময় পর পর এরগোটিজম মহামারী আকার ধারণ করতো। অনেক সময় এরগোটিজমের আগমনের জন্য সাধারণ মানুষকে ডাইনিরূপে অভিযোগ করা হতো। এই প্রথা ইউরোপে ও দক্ষিণ আমেরিকায় প্রচলিত ছিলো।[১৩]
ব্যবহার
[সম্পাদনা]শীর্ষ ১০ রাই রপ্তানীকারক দেশ
(মেট্রিক টন এককে) | |
---|---|
জার্মানি | ৩৮৯৩০০০ |
পোল্যান্ড | ২৮৮৮১৩৭ |
রাশিয়া | ২১৩১৫১৯ |
বেলারুশ | ১০৮২৪০৫ |
গণচীন | ৬৭৮০০০ |
ইউক্রেন | ৬৭৬৮০০ |
ডেনমার্ক | ৩৮৪৪০০ |
তুরস্ক | ৩৭০০০০ |
কানাডা | ৩৩৬৬০০ |
স্পেন | ২৯৬৭০০ |
বিশ্ব মোট | ১৪ ৬১৫ ৭১৯ |
উৎস: এফএও [১০] |
রাই এর আটার রুটি ইউরোপের উত্তর ও পূর্বে বহুল প্রচলিত।[১৪][১৫] রাইএর আটা গিলাডিনে পূর্ণ কিন্তু এতে গ্লুটেনিনের হার কম। এতে গ্লুটেনিনের হার গমের আটা হতেও কম। এতে উচ্চহারে আশতন্তু বিদ্যমান।[১৬]
রাই এর দানা মদ তৈরিতে ব্যবহার হয়। রাই এর অন্যান্য ব্যবহারের মধ্যে রয়েছে প্রাকৃতিক রোগনিরামক প্রস্তুতি। এছাড়াও রাই এর খড় গবাদিপশুর খাদ্য হিসেবে এবং হস্তশিল্প তৈরিতে ব্যবহার হয়।
আবাদ
[সম্পাদনা]রাই অপেক্ষাকৃত অনুর্বর জমিতেও জন্মে। যার ফলে এটি বালুপূর্ণ জমির অঞ্চলসমুহের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। রাই গুল্ম প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় অন্যান্য ছোট ফসল হতে বেশি পারদর্শী। তুষার আবৃত অঞ্চলে গম আবাদ না করা গেলেও রাই আবাদ করা যায়। অধিকাংশ চাষী শীতকালে রাই রোপন করেন। বসন্তকালে রাই পাকে এবং সংগ্রহের উপযোগী হয়।[১৩]
গ্রীষ্মকালীন রাই দ্রুত বর্ধনশীল হয়। গ্রীষ্মের মাঝামাঝি এসেই এরা তাদের সর্বোচ্চ উচ্চতা ১২০ সেন্টিমিটার (৪ ফিট) এ পৌছায়। একই সময়ে শীতকালীন রাই অঙ্কুরোদগম হয়। দ্রুত বর্ধনের হার আগাছার বিস্তৃতি রোধ করে। এজন্য রাই চাষে কীটনাশক প্রয়োজন হয় না।
রাই গুল্ম গমের খেতে অনাকাঙ্খিত ফসল রুপে দেখা যায়। এদের নির্মুল না করা হলে গমের উৎপাদন এবং বাজারমুল্য হ্রাস পায়।[১৭]
পরিবেশগত প্রভাবসমুহ
[সম্পাদনা]রাই এর পরিবেশ ও ভৌগোলিক সহনশীলতা পূর্বে আলোচিত হয়েছে। গবেষকরা রাই গাছে কিছু নির্দিষ্ট প্রোটিন চিহ্নিত করেছেন, যা একে ঠাণ্ডা পরিবেশেও জীবিত রাখে। এই প্রজাতির ঠাণ্ডা সহনশীলতার ক্ষমতার প্রকৃতি বিভিন্ন প্রাণী, যেমন মাছ বা কীটপতঙ্গের ঠাণ্ডা সহনশীলতার ক্ষমতার প্রকৃতি হতে ভিন্ন। নির্দিষ্টভাবে, রাই গাছের পাতা শীতকালে বিভিন্ন প্রকারের পলিপেপটিড উৎপন্ন করে যা একে ঠাণ্ডা সহনশীলতার ক্ষমতা প্রদান করে। এই পলিপেপটিড বিভিন্ন মাছ ও কীটপতঙ্গের উৎপন্ন পলিপেপটিড হতে ভিন্ন।[১৮] চরম ভাবাপন্ন পরিবেশে জীবনধারনের ক্ষমতা ছাড়াও, রাই গাছ উর্বরতা বৃদ্ধির জন্য সুপরিচিত। যদিও সাম্প্রতিককালে রাই গাছের বায়োমাস হতে গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণের প্রমাণ মিলেছে। বিশেষভাবে রাই চাষের সময় মিথেন গ্যাস নিঃসরিত হয়। তবে মিথেনের নিঃসরণের হার রাই চাষের বিভিন্ন পর্যায়ে পরিবর্তন হয়। শস্য কাটার ঠিক পূর্ব পর্যায়ে মিথেন নিঃসরনের হার সর্বোচ্চ, এবং ফুল আসার আগে তা সর্বনিম্ন। এই তথ্যটি আনন্দের কারণ ফুল আসার পরই রাই এর পুষ্টিগুণ বৃদ্ধিপায়। এই পদ্ধতিতে রাই গাছের পরিবেশের উপর নেতিবাচক প্রভাব হ্রাস করা যায়।[১৯]
বিস্তৃতি এবং ব্যবহার
[সম্পাদনা]রাই গাছের পরিবেশের উপর প্রভাবই শুধু নয়, এর বহুবিধ ব্যবহারের জন্যও রাই গুরুত্বপূর্ণ। পর্তুগালের উত্তরাঞ্চলের ১৪ টি পৃথক প্রজাতির রাই এর উপর গবেষণা চালিয়ে পর্যবেক্ষণ করা হয় যে, সংরক্ষণধর্মী প্রোটিনগুলো বিভিন্ন প্রকার এবং বিভিন্নরকম জীনগত প্রকরণ বিদ্যমান। এই পদ্ধতিতে বিভিন্ন গুণাবলির সংমিশ্রণ ঘটিয়ে সবচেয়ে উপযোগী রাই প্রজাতি উদ্ভাবন করা সম্ভব।[২০] একইভাবে রাই এর জীনগত গুণাবলী ব্যবহার করে অন্যান্য ফসলেরও সহনশীলতা বৃদ্ধি করা সম্ভব, যেমন গম। রাই এর সাথে ক্রস-পরাগায়ণের ফলে গমের পরাগায়ণ ক্ষমতা বহুলাংশে বৃদ্ধি পায়। রাই এর 4R ক্রোমোজোম গমের আঁশের আকার বৃদ্ধি করে এবং পরাগরেণুর সংখ্যা বৃদ্ধি করে।[২১] এছাড়াও বিভিন্ন রাই এর প্রজাতি সংমিশ্রণ ঘটিয়ে উচ্চফলনশীল হাইব্রিড রাই প্রজাতি S. cereanum উদ্ভাবন করা হয়, যা বিভিন্ন পরিবেশে উৎপাদন সম্ভব। একই সঙ্গে উচ্চফলনশীল রাই প্রজাতিতে হজমযোগ্য তন্তু ও প্রোটিন অধিক পরিমাণে রয়েছে।[২২] রাই এর উপর সংঘটিত গবেষণা ভবিষ্যৎ পৃথিবীর খাদ্য চাহিদা পুরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।
শস্য সংগ্রহ প্রক্রিয়া
[সম্পাদনা]রাই সংগ্রহ পদ্ধতি গমের সাথে সঙ্গতিপূর্ণ। সংযুক্ত চাষ পদ্ধতিতে এটি করা হয়, রাই গাছ কর্তন, আটি বাধা এবং মাড়াই, খড় পৃথকীকরণ ইত্যাদি। সংগৃহীত শস্যদানা স্থানীয় খাদ্যগুদাম অথবা শস্যাগারে সংরক্ষণ করা হয়। যান্ত্রিক চাষাবাদ যুগের আবির্ভাবের পূর্বে রাই আবাদ কাস্তে, কোদাল ও লাঙ্গলের সাহায্যে করা হতো।[২৩][২৪] রাই সংগ্রহ করা হতো আঁশ গুলোকে হাতে মাড়াই করে।
স্বাস্থ্যঝুঁকি
[সম্পাদনা]গম, যব, এবং এদের উচ্চফলনশীল প্রকারভেদের ন্যায় রাই এও গ্লুটেন আছে, যা একে গ্লুটেন সংক্রান্ত বিভিন্ন অসুখ, যেমন সেলিয়াক অসুখ, নন-সেলিয়াক গ্লুটেন স্পর্শকাতরতা এবং গম এলার্জিতে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য অনুপযোগী করে।[২৫] কিছুসংখ্যক গম এলার্জি যুক্ত ব্যক্তি অবশ্য রাই সহ্য করতে পারেন।[২৬]
এরগোটিজম একপ্রকার অসুস্থতা যা এরগোট ছত্রাক আক্রান্ত রাই খেয়ে হতে পারে। এরগোট ছত্রাক আক্রান্ত রাইয়ে LSD-25 নামক বিষাক্ত উপাদান প্রস্তুত করে। এরগোটিজম বিংশ শতাব্দীতে প্রচলিত ছিলো, আধুনিক সময়ে উন্নত খাদ্য নিরাপত্তা উদ্যোগের জন্য এরগোটিজম আর প্রচলিত নয়। তা সত্বেও খাদ্য নিরাপত্তার ক্ষেত্রে কঠোরতা বজায় না থাকলে এরগোটিজম পুনরায় আবির্ভূত হতে পারে।[২৭]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Hillman, Gordon (১৯৭৮)। "On the Origins of Domestic rye: Secale Cereale: The Finds from Aceramic Can Hasan III in Turkey"। Anatolian Studies। পৃষ্ঠা 157–174।
- ↑ জোহারি, ড্যানিয়েল; হফ, মারিয়া; উইস, এহুদ (২০১২)। Domestication of Plants in the Old World: The Origin and Spread of Domesticated Plants in Southwest Asia, Europe, and the Mediterranean Basin (ইংরেজি ভাষায়)। অক্সফোর্ড: অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি প্রেস। পৃষ্ঠা ৬২। আইএসবিএন 978-0-19-954906-1 – গুগল বুকস-এর মাধ্যমে।
- ↑ গিউলাই, ফারেন্স (২০১৪)। "Archaeobotanical overview of rye (Secale Cereale L.) in the Carpathian-basin I. from the beginning until the Roman age"। Journal of Agricultural and Environmental Science (ইংরেজি ভাষায়)। ১ (২): ২৫–৩৫। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০১৬। page 26.
- ↑ ইভান্স, এল. টি.; পিকক, ডাব্লিউ. জে. (১৯ মার্চ ১৯৮১)। Wheat Science: Today and Tomorrow (ইংরেজি ভাষায়)। ক্যামব্রিজ ইউনিভার্সিটি প্রেস। পৃষ্ঠা ১১। আইএসবিএন 978-0-521-23793-2 – গুগল বুকস-এর মাধ্যমে।
- ↑ প্লিনি দ্য এল্ডার (১৮৫৫) [c. ৭৭–৭৯]। The Natural History। লন্ডন: টেলর এবং ফ্রান্সিস। বই ১৮, অধ্যায় ৪০। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০১৬ – পারসিয়াস ডিজিটাল লাইব্রেরি, টাফ্টস বিশ্ববিদ্যালয়-এর মাধ্যমে।
- ↑ হিলম্যান, Gordon; হেজেস, Robert; মুর, Andrew; কলেজ, Susan; পেটিট, Paul (২০০১)। "New evidence of Lateglacial cereal cultivation at Abu Hureyra on the Euphrates" (পিডিএফ)। The Holocene (ইংরেজি ভাষায়)। ১১ (4): ৩৮৩–৩৯৩। ডিওআই:10.1191/095968301678302823। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ১২, ২০১৬।
- ↑ কলেজ, সুই; কোনোলি, জেমস (২০১০)। "Reassessing the evidence for the cultivation of wild crops during the Younger Dryas at Tell Abu Hureyra, Syria"। ইনভাইরনমেন্টাল আরকিওলজি (ইংরেজি ভাষায়)। ১৫ (২): ১২৪–১৩৮। ডিওআই:10.1179/146141010X12640787648504।
- ↑ বারগোস, নিলডা আর.; তালবার্ট, রোনাল্ড ই.; কুক, ইয়ং ইন (২০০৬)। "Grass-legume mixed cover crops for weed management"। সিং, হরীন্দার পি.; বাতিশ, ডেজি রানী; কোহলি, রভীন্দার কুমার। Handbook of Sustainable Weed Management (ইংরেজি ভাষায়)। নিউ ইয়র্ক: হাওয়র্থ প্রেস, ইনক। পৃষ্ঠা ১১০। আইএসবিএন 978-1-56022-957-5।
- ↑ ম্যাটজ, স্যামুয়েল এ. (১৯৯১)। Chemistry and Technology of Cereals as Food and Feed (ইংরেজি ভাষায়)। নিউ ইয়র্ক: ভ্যান নস্ট্রর্যান্ড রেইনহোল্ড/এভিআই। পৃষ্ঠা ১৮১–১৮২। আইএসবিএন 978-0-442-30830-8। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০১৬।
- ↑ ক খ "Major Food and Agricultural Commodities and Producers: Countries by Commodity"। FAO.org। খাদ্য ও কৃষি জাতিসংঘের সংস্থা। ২০০৫। সংগ্রহের তারিখ ৮ জানুয়ারি ২০১৫।
- ↑ ergot ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে, অনলাইন মেডিকেল ডিকশনারি
- ↑ "MerckEngage® - Healthy Living Tips and Health Information" (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-০২-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০২-০৩।
- ↑ ক খ ওং, জর্জ জে. (১৯৯৮)। "Ergot of Rye: History"। বোটানি ১৩৫ সিলেবাস (ইংরেজি ভাষায়)। University of Hawai‘i at Mānoa, Botany Department। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "Nederlands BakkerijMuseum" (ওলন্দাজ ভাষায়)। ২০১৮-১১-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০২-০৩।
- ↑ Prättälä, Ritva, Mykkänen, Hannu (২০০০)। "The consumption of rye bread and white bread as dimensions of health lifestyles in Finland"। Public Health Nutrition। পৃষ্ঠা 813–819।
- ↑ Suzuki, Yoshikatsu, Esumi, Yasuaki (১৯৯৯)। "Structures of 5-alkylresorcinol-related analogues in rye"। Phytochemistry। পৃষ্ঠা 281–289।
- ↑ "Publication: Rye Control in Winter Wheat"। ২০১৪-০৪-১৩। Archived from the original on ২০১৪-০৪-১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০২-০৩।
- ↑ Hon, W. C.; Griffith, M., Chong, P.; Yang, D. S.-C. (মার্চ ১, ১৯৯৪)। "Extraction and Isolation of Antifreeze Proteins from Winter Rye (Secale cereale L.) Leaves"। Plant Physiology। পৃষ্ঠা 971–980.।
- ↑ Kim, Sang Yoon, Gwon, Hyo Suk; Khan, Park, Chi Kyu; , Muhammad Israr; Kim, Pil Joo (ডিসেম্বর ১৫, ২০১৫)। "Optimizing the harvesting stage of rye as a green manure to maximize nutrient production and to minimize methane production in mono-rice paddies"। Science of the Total Environment। পৃষ্ঠা 441–446.।
- ↑ Ribeiro, Miguel; Seabra, Luís; Ramos, António, Santos, Sofia; Pinto-Carnide, Olinda। "Polymorphism of the storage proteins in Portuguese rye (Secale cereale L.) populations"। Hereditas। পৃষ্ঠা 72–84.।
- ↑ Nguyen, Vy; Fleury, Delphine; Timmins, Andy, Laga, Hamid; Hayden, Matthew; Mather, Diane (ফেব্রুয়ারি ২৬, ২০১৫)। "Addition of rye chromosome 4R to wheat increases anther length and pollen grain number"। Theoretical and Applied Genetics। পৃষ্ঠা 953–964.।
- ↑ Sipos, Tamás, Halász, Erika (এপ্রিল ২৫, ২০০৭)। "The role of perennial rye (Secale cereale × S. montanum) in sustainable agriculture"। Cereal Research Communications। পৃষ্ঠা 1073–1075.।
- ↑ Jensen, Joan M. (১৯৮৮-০৩-০১)। Loosening the Bonds: Mid-Atlantic Farm Women, 1750-1850 (ইংরেজি ভাষায়)। Yale University Press। আইএসবিএন 0300042655।
- ↑ Jones, Peter M. (২০১৬-০১-০৭)। Agricultural Enlightenment: Knowledge, Technology, and Nature, 1750-1840 (ইংরেজি ভাষায়)। Oxford University Press। আইএসবিএন 9780191025150।
- ↑ Tovoli, F.; Masi, C.; Guidetti, E.; Negrini, G.; Paterini (২০১৫)। "Clinical and diagnostic aspects of gluten related disorders"। World Journal of Clinical Cases। পৃষ্ঠা 75–284.।
- ↑ Pietzak, M (জানুয়ারি ২০১২)। "Celiac disease, wheat allergy, and gluten sensitivity: When gluten free is not a fad"। Journal of Parenteral and Enteral Nutrition। পৃষ্ঠা 68S–75S।
- ↑ Belser-Ehrlich S, Harper A, Hussey J, Hallock R। "Human and cattle ergotism since 1900: symptoms, outbreaks, and regulations".। Toxicol Ind Health। পৃষ্ঠা 307–16।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- Schlegel, Rolf; Korzun, V. (২০১৬)। "Genes, Markers, and Linkage Data of Rye (Secale cereale L.)"। 08.16। এপ্রিল ১৩, ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ১২, ২০১৬।
- Schlegel, Rolf (২০১৬)। "Current List of Wheats with Rye and Alien Introgression"। Rye-Gene-Map.de। 05.16। মে ২৭, ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ১২, ২০১৬।
- "Growing Rye"। ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ১২, ২০১৬ – University of North Texas Library, Government Documents Department-এর মাধ্যমে।