[go: up one dir, main page]

বিষয়বস্তুতে চলুন

প্রিন্স হ্যারি, ডিউক অফ সাসেক্স

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
প্রিন্স হ্যারি
ডিউক অফ সাসেক্স (more)
২০১৯ সালে প্রিন্স হ্যারি
জন্ম (1984-09-15) ১৫ সেপ্টেম্বর ১৯৮৪ (বয়স ৪০)
এসটি মেরি'স হসপিটাল, লন্ডন, যুক্তরাজ্য
পূর্ণ নাম
হেনরি চার্লস এলবার্ট ডেভিড
রাজবংশউইন্ডসোর
পিতাচার্লস, প্রিন্স অব ওয়েলস
মাতাডায়ানা, প্রিন্সেস অব ওয়েলস
সামরিক কর্মজীবন
আনুগত্য যুক্তরাজ্য
সেবা/শাখা ব্রিটিশ সেনাবাহিনী
কার্যকাল২০০৫–১৫
পদমর্যাদাকেপ্টেন
সার্ভিস নম্বর৫৬৪৬৭৩
ইউনিটব্লুস এন্ড রয়েল্স
৬৬২ স্কোয়াড্রন, ৩ রেজিমেন্ট, আর্মি এয়ার কোর্পোস
যুদ্ধ/সংগ্রামআফগানিস্থান যুদ্ধ
স্বাক্ষর

প্রিন্স হ্যারি, ডিউক অফ সাসেক্স[] KCVO (হেনরি চার্লস এলবার্ট ডেভিড;[fn ১] জন্ম ১৫ সেপ্টেম্বর ১৯৮৪), পারিবারিক ভাবে "রাজপুত্র হ্যারি" নামে পরিচিত,[][fn ২]চার্লস, প্রিন্স অফ ওয়েলস, এবং ডায়ানা, প্রিন্সেস অফ ওয়েলস এর কনিষ্ঠতম পুত্র। তার জন্মের সময়কালে তিনি তার বাবা এবং তার বড় ভাই'র পর ব্রিটিশ রাজ পরিবারেরর ধারাবাহিকতা অনুযায়ী তৃতীয় উত্তরাধিকারী ছিলেন, কিন্তু বর্তমানে তিনি, তার বাবা এবং তার বড় ভাই, ভাইপো প্রিন্স জর্জ, ভাইঝি শার্লট এবং সর্বকনিষ্ঠ ভাইপো প্রিন্স লুইস এর পর, ধারাবাহিকতার ৬ষ্ঠ পর্যায়ে অবস্থান করছেন।

হ্যারি, মার্কিন যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন স্কুলে পড়াশোনা করেন এবং একাডেমিক বছরের ফাকের কিছু অংশ সমূহে তিনি অস্ট্রেলিয়া এবং আফ্রিকায় দক্ষিণাঞ্চলের দেশ লেসোথো'তে কিছু সময় অতিবাহিত করেন। পরবর্তী সময়ে তিনি তার পেশা হিসেবে সামরিক কর্মজীবন বেছে নেন এবং যুক্তরাজ্যের লন্ডন শহরের দক্ষিণে অবস্থিত রয়াল মিলিটারি একাডেমি সেন্ডহারস্ট এ অফিসার প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। সেখান থেকে একজন কর্নেট (i.e. সেকেন্ড লেফটেন্যান্ট) হিসেবে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর অশ্বারোহী রেজিমেন্ট ব্লুস এন্ড রয়েলস্'এ কমিশন পান, সেখানে তার বড় ভাই প্রিন্স উইলিয়াম এর সাথে সাময়িকভাবে দায়িত্ব পালন করেন, এবং এবং সৈন্যদলের নেতা হিসাবে তার প্রশিক্ষণ সম্পন্ন করেন।

২০০৭ এবং ২০০৮ সালে তিনি আফগানিস্তান এর হালমান্দ প্রদেশে সংগঠিত অপারেশন হ্যারিক'এ তিন সপ্তাহ দায়িত্ব পালন করেন, কিন্তু অস্ট্রেলিয়ান এক ম্যাগাজিনে তার উপস্থিতি প্রকাশ করার পর তাকে তাকে সেখান থেকে ফেরত আনা হয়। তিনি ২০১২-১৩ সালে আবারও যুক্তরাজ্যের আর্মি এয়্যার কোর্পস (যুক্তরাজ্য) সেনাবাহিনীর সেনা বিমান বাহিনী ইউনিটের সাথে ২০ সপ্তাহের পার্শ্বপ্রসারণের জন্য আফগানিস্তানে ফিরে আসেন। ২০১৫ সালের জুন মাসে তিনি সামরিক বাহিনী ত্যাগ করেন।

২০১৪ সালে হ্যারি আহত বা অসুস্থ সশস্ত্র কর্মীদের জন্য ইনভিক্টাস গেমস্ নামের একটি আন্তর্জাতিক অভিযোজিত ক্রিয়া প্রতিোগিতা চালু করেন, এবং নিজেকে এই ফাউন্ডেশন এর পৃষ্ঠপোষক হিসেবে নিয়োগ করেন। এছাড়াও তিনি অন্যান্য সংস্থার পৃষ্ঠপোষক হিসেবেও কাজ করেন, যার মধ্যে হালো ট্রাস্ট, লন্ডন ম্যারাথন সেবাপ্রতিস্ঠান, এবং ওয়াকিং উইথ দ্য উনডেড অন্যতম।[] মার্কিন অভিনেত্রী মেগান মার্কল এর সাথে তার বাগদান সম্পন্ন হয়েছে এবং ২০১৮ সালের মে মাসে তারা বিয়ে করেছেন। ১০ জানুয়ারি ২০২৩, প্রিন্স হ্যারির আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ ‘স্পেয়ার’ বাজারে আসে যা প্রকাশের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ‘বেস্ট সেলার’ মর্যাদা অর্জন করে।[]

প্রাথমিক জীবন

[সম্পাদনা]

হ্যারি ১৯৮৪ সালের ১৫ই সেপ্টেম্বর মাসে ইংল্যান্ডের রাজধানী লন্ডন শহর মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থিত প্যাডিংটন এলাকার "লিন্ডো উইং" নামক স্থানের এসটি মেরিস হসপিটাল এ বিকাল ৪:২০ মিনিট সময়ে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ওয়েল্স এর রাজপুত্র প্রিন্স চার্লস (যিনি রাণী এলিজাবেথ II এর আপাত উত্তরাধিকারী) এবং ওয়েলসের রাজকুমারী প্রিন্স ডায়না এর দ্বিতীয় সন্তান।[][] ১৯৮৪ সালের ২১শে ডিসেম্বরে লন্ডনের সেন্ট জর্জ'স চ্যাপেল, উইন্ডসর কেসল এ জ্যেষ্ঠ খ্রিস্টীয় ধর্মাধ্যক্ষ রবার্ট রান্চি তাকে হেনরি চার্লস এলবার্ট ডেভিড নামে দীক্ষানুষ্ঠানে নামকরণ করেন। তার ধর্ম পিতা-মাতারা হলেন প্রিন্স এন্ড্রিউ (তার পিতামহ), লেডি সারাহ্ আর্মসস্ট্রং-জোনাস (পর্বে অপসারিত তার পিতার চাচাতো বোন), ক্যারোলিন বার্থোলোমিউ (বিবাহ পূর্ব দর্প), ব্রায়ান অর্গান, জেরাল্ড ওর্ড (রাজপরিবারের অশ্বারোহী বাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা) এবং সেলিয়া, লেডি ভেস্টি (বিবাহ পূর্ব বীরব্রতি).[][]

ডায়না চেয়েছিলেন, হ্যারি এবং উইলিয়াম যেন পূর্বের রাজ পরিবারের সন্তানদের থেকে দুনিয়া সম্পর্কে আরও বিস্তৃত পরিসীমা দিতে, আর তাই তিনি তাদেরকে ডিজনি ওয়ার্ড এবং মিকডোনাল্ডস্ থেকে গৃহহীনদের আশ্রয়স্থল পযন্ত ঘুরিয়ে দেখান।[] হ্যারি খুব কম বয়স থেকেই তার পিতা-মাতার সাথে বিভিন্ন সরকারি সফরে যেতে শুরু করেন; তার প্রথম বৈদেশিক সফরটিও ছিল ১৯৮৫ সালে ইতালিতে তার পিতা-মাতার সাথে।[১০]

১৯৯৬ সালে হ্যারির পিতা-মাতার বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে, এবং চলতি বছর-ই তার মাতা ফ্রান্স এর রাজধানী প্যারিস'এ এক গাড়ি দুর্ঘটনায় মারা যান। ঐ সময়ে হ্যারি এবং উইলিয়াম তার পিতার সাথে স্কটল্যান্ড এর এবারদিনশ্যায়ার নামক কাউন্সিল এলাকার পাশে অবস্থিত বালমোরাল কেসল এ থাকতেন। এবং সেই সময়েই, প্রিন্স অব ওয়েল্স তার ছেলেদের তাদের মায়ের মৃত্যু সম্পর্কে জানিয়েছিলেন।[১১] তার At his মাতার অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠানে, হ্যারি, তখন ১২ বছর বয়স, তার বাবার অনুষঙ্গী হয়ে, ভাই, পৈতৃক পিতামহ, এবং মামা, আর্ল স্পেন্সার, কেনসিংটন পেলেস এর অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া কর্টেজ থেকে ওয়েস্টমিনিস্টার এ্যাবি পযন্ত পিছন পিছন হেটেছিলেন।[১২]

শিক্ষা

[সম্পাদনা]

তার পিতা এবং ভাইয়ের ন্যায়, হ্যারিও স্বাধীন বিদ্যালয় সমূহে পড়াশোনা করেন. তিনি জেইন মেনোর'স নার্সারী স্কুল এবং দ্য প্রি-প্রিপারেটোরী উইথারবাই স্কুল দিয়ে পড়াশোনার যাত্রা করেন, স্কুল দুটোই লন্ডনে অবস্থিত।[১৩] এর পরবর্তীকালে কালে, তিনি ইংল্যান্ড এর বার্কশায়্যার প্রদেশের ওকিংহাম শহরে অবস্থিত ল্যুডগ্রুভ স্কুল এ পড়াশোনা করেন, এবং, প্রবেশিকা পরীক্ষায় পাশ করার পর, তিনি বার্কশায়্যারে অবস্থিত এটন কলেজ নামক বোর্ডিং স্কুলে ভর্তি হন। হ্যারিকে এল্টন কলেজে পাঠানোর সিদ্ধান্তটি উইন্ডসোর পরিবারের প্রচলিত রীতি অনুযায়ী তাদের সন্তানদেরকে স্কটল্যান্ড এর ইলগিন শহরে অবস্থিত গোরডোস্টোওন নামক স্কলে পাঠানোর বিরুদ্ধে চলে যায় (যেখানে হ্যারির দাদা, পিতা, দু-জন চাচা, এবং দু-জন চাচাতো ভাইও পড়াশোনা করেন); তবে তা হয়, যদিও হ্যারিকে স্পেন্সার পরিবারের পদাঙ্ক অনুসরণ করতে দেখা যায়, যেভাবে ডায়নার পিতা এবং ভাই এ দু-জনও এল্টনে পড়াশোনা করেছিলেন।[]

২০০৩ সালে, হ্যারি এটন থেকে দুটি এ-লেভেল নিয়ে পড়াশোনা শেষ করেন,[১৪] (কলাতে বি গ্রেড এবং ভূগোলে ডি গ্রেড অর্জন করে) এএস লেভেলের পর শিল্পের ইতিহাস থেকে অন্তর্হিত হত্তয়ার সিদ্ধান্ত নেবার করার সিদ্ধান্ত নেওয়ার পরে।[১৫] তিনি ক্রিয়াতে পারদর্শী ছিলেন, বিশেষ করে পোলো এবং রাগবি ইউনিয়ন এ।[১৬] দুইটি এ-লেভেল পাশ করারর কারণে, হ্যারি ব্রিটিশ আর্মি'র অফিসার কমিশনের জন্য আবেদন করার মত যোগ্য ছিলেন।[১৭] হ্যারির সাবেক শিক্ষকদের মধ্যে একজন, সারাহ্ ফর্সইয়ার্থ, তিনি তাকে "দুর্বল ছাত্র" হিসেবে মূল্যায়ন করেছিলেন এবং তার মতে এটন এর কর্মচারীরা হ্যারিকে তার পরীক্ষাসমূহে প্রতারণা করতে সাহায্য করত।[১৮][১৯] ইটন কর্তৃপক্ষ এবং হ্যারি উভয় পক্ষই এই দাবী অস্বীকার করেন।[১৮][১৯] যদিও প্রতারণার দায়ে দোষী সাব্যস্ত হলে ট্রাইব্যুনালে কোনও শাসনতন্ত্র গ্রহণ করেননি, " রাজপুত্রকে তার এ-লেভেল এর প্রকাশক প্রজেক্টের প্রস্তুতিতে সহায়তা পেয়েছিলেন যাতে স্বীকৃতি প্রদান করেন, যেটিতে তার স্থান সুরক্ষিত করার জন্য পাশ করা খুবই প্রয়োজন ছিল"[১৯][২০]

স্কুল শেষ করার পর, হ্যারি এক একাডেমিক বছর ফাকঁ দেন, ঐ সময়ের মধ্যে তিনি কিছু সময় অস্ট্রেলিয়ায় অতিবাহিত করেন, সেখানে তিনি একটি গবাদি পশুর খামারে কাজ করেন (যেভাবে তার পিতা তার শৈশব কালে করেছে) এবং তরুন ইংল্যান্ড বনাম তরুন অস্ট্রেলিয়ার মধ্যকার পোলো পরীক্ষামূলক খেলা সমূহে অংশগ্রহণ করেন।[২১] এছাড়াও তিনি আফ্রিকায় দক্ষিণাঞ্চলের দেশ লেসোথো'তে ভ্রমণ করেন, যেখানে তিনি এতিম শিশুদের নিয়ে কাজ করেন এবং "দ্য ফরগটেন কিংডম" নামে একটি তথচিত্র ভিত্তিক চলচ্চিত্র প্রযোজনা করেন।[]

আত্মজীবনী

[সম্পাদনা]

১০ জানুয়ারি ২০২৩, প্রিন্স হ্যারির আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ ‘স্পেয়ার’ বাজারে আসে[২২], যা ইংরেজির পাশাপাশি ১৬ ভাষায় এবং অডিওবুক হিসেবে এটি প্রকাশিত হয়[২৩]। প্রকাশের আগেই তুমুল আলোচনা সৃষ্টিকারী এই বইটি প্রকাশের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ‘বেস্ট সেলার’ মর্যাদা অর্জন করেছে স্পেয়ার[]

চিত্রমালা

[সম্পাদনা]

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

মন্তব্য

[সম্পাদনা]
  1. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; sur নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  2. Harry is a traditional nickname for Henry—see also Henry (given name).

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. https://www.royal.uk/prince-harry-and-ms-meghan-markle-announcement-titles
  2. "Prince Harry"The Royal Household। ১ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৭ 
  3. "Patronages"Prince Harry। British Royal Family। ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ 
  4. জনকণ্ঠ, দৈনিক। "বাজারে এসেছে প্রিন্স হ্যারির স্মৃতিকথা 'স্পেয়ার'"দৈনিক জনকণ্ঠ || Daily Janakantha (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-১১ 
  5. "Princess Di gives birth to boy"The Evening News। London। Associated Press। ১৬ সেপ্টেম্বর ১৯৮৪। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মে ২০১৩ 
  6. "Prince Harry – Biography"। Office of the Prince of Wales। ৩ নভেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ মে ২০১৫ 
  7. "Royal Christenings"। Yvonne's Royalty Home Page। ২৭ আগস্ট ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ জুলাই ২০১৩ 
  8. Smith, Terry; Rosemary Thorpe-Tracey (১৪ জানুয়ারি ১৯৮৫)। "A Windsor War"People23 (2)। ১৫ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুন ২০১৩ 
  9. "Prince Harry"People। ২৯ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ অক্টোবর ২০০৮ 
  10. "The Prince of Wales – At Work – Countries Visited"। Clarence House। ২ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ অক্টোবর ২০০৮ 
  11. "Timeline: How Diana Died"। London: BBC। ৩০ আগস্ট ১৯৯৭। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০০৮ 
  12. "BBC ON THIS DAY – 6–1997: Diana's funeral watched by millions"। London: BBC। ৬ সেপ্টেম্বর ১৯৯৭। সংগ্রহের তারিখ ২৬ মার্চ ২০০৯ 
  13. "Prince William in pictures"The Telegraph। London। ১৮ মার্চ ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুলাই ২০১৩ 
  14. "What is it like at Eton College?"। London: BBC News। ৪ জুলাই ২০০৫। সংগ্রহের তারিখ ১১ অক্টোবর ২০০৯ 
  15. "Prince Harry's A-level results"। London: BBC News। ১৪ আগস্ট ২০০৩। সংগ্রহের তারিখ ১১ অক্টোবর ২০০৯ 
  16. "A Royal Brush with the Olympics"। BBC America। জুলাই–আগস্ট ২০১২। ১১ অক্টোবর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ আগস্ট ২০১২He's not an Olympian, but Prince Harry is a top tier athlete, playing competitive polo and rugby. While attending Sandhurst Military Academy Harry played polo for the army, and in 2004 trained as a Rugby Development Officer for the Rugby Football Union 
  17. "Harry gets A-levels results"Daily Mail। London। 
  18. Sykes, Tom (১৫ মার্চ ২০১৬)। "Harry at Yale Studying Law? Not Likely, Your Honor"Daily Beast। সংগ্রহের তারিখ ২১ এপ্রিল ২০১৬ 
  19. Morris, Steven (১০ মে ২০০৫)। "Prince Harry, a weak student who was helped to cheat in exam, says ex-teacher"The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ২১ এপ্রিল ২০১৬ 
  20. Maley, Jacqueline (১৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৬)। "£45,000 damages for teacher who accused Prince Harry of cheating"The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ২১ এপ্রিল ২০১৬ 
  21. "The Prince of Wales – Prince Harry – Interests"। Clarence House। ১৬ জুন ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ অক্টোবর ২০০৮ 
  22. ডেস্ক, নিউজ। "হ্যারির স্মৃতিকথনে রাজবংশে কালির ছোপ"bdnews24। ২০২৩-০১-১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-১১ 
  23. রয়টার্স। "হ্যারির আত্মজীবনী প্রকাশ, পাঠকের ব্যাপক আগ্রহ"দৈনিক প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০১-১১ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]