মহা ইথিওপীয় পুনর্জন্ম বাঁধ
মহা ইথিওপীয় পুনর্জন্ম বাঁধ | |
---|---|
আনুষ্ঠানিক নাম | ইংরেজি: Grand Ethiopian Renaissance Dam আমহারীয়: ታላቁ የኢትዮጵያ ሕዳሴ ግድብ অরমো: Hidha Guddicha Haaromsa Itoophiyaa |
দেশ | ইথিওপিয়া |
অবস্থান | বামেজা, বেনিনশাংগুল-গুমুজ অঞ্চল |
স্থানাঙ্ক | ১১°১২′৫৫″ উত্তর ৩৫°০৫′৩৫″ পূর্ব / ১১.২১৫২৮° উত্তর ৩৫.০৯৩০৬° পূর্ব |
উদ্দেশ্য | শক্তি |
অবস্থা | নির্মানাধীন |
নির্মাণ শুরু | ২রা এপ্রিল, ২০১১ |
উদ্বোধনের তারিখ | ২১শে জুলাই, ২০২০[১][২] |
নির্মাণ ব্যয় | ৫০০ কোটি মার্কিন ডলার |
মালিক | ইথিওপিয়ান ইলেকট্রিক পাওয়ার |
বাঁধ এবং অতিরিক্ত জলনির্গমপথ | |
বাঁধের ধরন | অভিকর্ষ বল, বেলন দ্বারা ঘনবিন্যস্ত কংক্রিট |
আবদ্ধতা | নীলাভ নীল নদ |
উচ্চতা | ১৪৫ মি (৪৭৬ ফু)[৩] |
দৈর্ঘ্য | ১,৭৮০ মি (৫,৮৪০ ফু) |
চূড়ায় উচ্চতা | ৬৫৫ মি (২,১৪৯ ফু) |
বাঁধের আয়তন | ১,০২,০০,০০০ মি৩ (১,৩৩,০০,০০০ cu yd) |
অতিরিক্ত পানি নির্গমনের পথ | ১টি দ্বারযুক্ত, ২টি দ্বারহীন |
অতিরিক্ত জলনির্গমপথের ধরন | 6 sector gates for the gated spillway |
অতিরিক্ত জলনির্গমপথের ধারণক্ষমতা | ১৪,৭০০ মি৩/সে (৫,২০,০০০ ঘনফুট/সে) for the gated spillway |
জলাধার | |
তৈরি | Millennium Reservoir |
মোট ধারণক্ষমতা | ৭৪×১০ ৯ মি৩ (৬,০০,০০,০০০ acre·ft) |
সক্রিয় ধারণক্ষমতা | ৫৯.২×১০ ৯ মি৩ (৪,৮০,০০,০০০ acre·ft) |
নিষ্ক্রিয় ধারণক্ষমতা | ১৪.৮×১০ ৯ মি৩ (১,২০,০০,০০০ acre·ft) |
অববাহিকার আয়তন | ১,৭২,২৫০ কিমি২ (৬৬,৫১০ মা২) |
পৃষ্ঠতলের আয়তন | ১,৮৭৪ কিমি২ (৭২৪ মা২) |
সর্বাধিক দৈর্ঘ্য | ২৪৬ কিমি (১৫৩ মা) |
সর্বাধিক পানির গভীরতা | ১৪০ মি (৪৬০ ফু) |
সাধারণ উচ্চতা | ৬৪০ মি (২,১০০ ফু) |
পাওয়ার স্টেশন | |
কার্যকারক | Ethiopian Electric Power |
সম্পাদনের তারিখ | 2020–2022[৪][৫] |
ধরন | প্রচলিত |
ঘূর্ণযন্ত্র | 14 x 400 MW 2 x 375 MW Francis turbines |
স্থাপিত ক্ষমতা | 6.35 GW (max. planned)[৬] |
উৎপাদন ক্ষমতা | ২৮.৬% |
বার্ষিক উৎপাদন | 16,153 GWh (est., planned)[৬] |
ওয়েবসাইট www |
মহা ইথিওপীয় পুনর্জন্ম বাঁধ (Grand Ethiopian Renaissance Dam বা সংক্ষেপে GERD), বা তাইহিজি (TaIHiGe; আমহারীয়: ታላቁ የኢትዮጵያ ሕዳሴ ግድብ, প্রতিবর্ণীকৃত: Tālāqu ye-Ītyōppyā Hidāsē Gidib, অরমো: Hidha Guddicha Haaromsa Itoophiyaa[৭]), যা অতীতে সহস্রাব্দ বাঁধ নামে পরিচিত ছিল এবং যাকে কদাচিৎ হিদাসা বাঁধ (আমহারীয়: ሕዳሴ ግድብ, প্রতিবর্ণীকৃত: Hidāsē Gidib) নামেও ডাকা হয়, পূর্ব আফ্রিকার রাষ্ট্র ইথিওপিয়াতে ২০১১ সাল থেকে নীলাভ নীল নদের উপরে নির্মাণাধীন একটি অভিকর্ষীয় বাঁধ। বাঁধটি ইথিওপিয়ার বেনিশানগুই-গুমুজ অঞ্চলে ও ইথিওপিয়া-সুদান সীমান্ত থেকে প্রায় ৪৫ কিলোমিটার পূর্বে অবস্থিত।[৮][৯]
বাঁধটি নির্মাণের মূল উদ্দেশ্য হল বিদ্যুৎশক্তি উৎপাদন করে ইথিওপিয়াতে বিদ্যুৎশক্তির তীব্র ঘাটতি লাঘব করা ও প্রতিবেশী দেশগুলিতে বিদ্যুৎশক্তি রপ্তানি করা। এটির পরিকল্পিত উৎপাদন ক্ষমতা ধরা হয়েছে ৫.১৫ গিগাওয়াট (৫১৫০ মেগাওয়াট); ফলে নির্মাণকাজ শেষে এটি সমগ্র আফ্রিকা মহাদেশের বৃহত্তম জলবিদ্যুৎ শক্তিকেন্দ্রে পরিণত হবে।[১০] একই সাথে এটি বিশ্বের সপ্তম বৃহত্তম জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র হবে।[১১][১২][১৩] বাঁধটি ইথিওপিয়ার বিদ্যুৎশক্তি উৎপাদন তিনগুণ বৃদ্ধি করবে এবং পূর্ব আফ্রিকার অন্যান্য দেশগুলিতে স্বল্পমূল্যে দূষণমুক্ত ও নবায়নযোগ্য শক্তি সরবরাহের কেন্দ্রে পরিণত হবে। এছাড়া বাঁধটি মৌসুমভিত্তিক নীল নদের পানির ওঠানামা নিয়ন্ত্রণে এনে বছরব্যাপী একই জলপ্রবাহ বজায় রাখতে এবং জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে উদ্ভূত পানি সরবরাহ সমস্যার মোকাবেলায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
বাঁধের জলাধারটিতে জল ভর্তির প্রক্রিয়া ২০২০ সালের জুলাই মাসে শুরু হয়।[১][২] পুরো জলভর্তির প্রক্রিয়াটি শেষ হতে ৪ থেকে ৭ বছর লাগবে,[১৪] যা ভর্তিকালীন সময়ে জলবৈজ্ঞানিক পরিস্থিতির উপর নির্ভরশীল।[১৫] ২০২১ সালের ১৯শে জুলাই জলভর্তির দ্বিতীয় দশাটি সমাপ্ত হয়, তবে এতে মিশর ও সুদানের সম্মতি ছিল না।[১৬]
২০২২ সালের ২০শে ফেব্রুয়ারি তারিখে বাঁধটি প্রথমবারের মতো বিদ্যুৎশক্তি উৎপাদন করে এবং বিদ্যুৎ সরবরাহ জালিব্যবস্থাতে ৩৭৫ মেগাওয়াট হারে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে।[১৭]
জলাধারটি সম্পূর্ণ ভর্তি হলে এটিতে ৭ হাজার কোটি ঘনমিটার পানি ধারণ করবে। ২০২২ সালের ২০শে ফেব্রুয়ারি ইথিওপিয়ার প্রধানমন্ত্রী আবিই আহমেদ আনুষ্ঠানিকভাবে বাঁধটি উদ্বোধন করেন। এসময় বাঁধটির নির্মাণকাজ প্রায় ৮৪% সমাপ্ত হয়েছিল এবং এর জলাধারে প্রায় ১ হাজার ৮৫০ কোটি ঘনমিটার পানি জমা ছিল।
বাঁধটি ইথিওপিয়ার নাগরিকদের জন্য একটি গর্বের বিষয়। ইথিওপীয় নাগরিক, প্রবাসে বসবাসরত ইথিওপীয় সম্প্রদায়ের লোকজন ও চীনের এক্সিম ব্যাংকের প্রদত্ত ১০০ কোটি মার্কিন ডলার অনুদান মিলে সর্বমোট ৫০০ কোটি মার্কিন ডলার অর্থসংস্থানে বাঁধটি নির্মাণ করা হয়েছে।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]মহা ইথিওপীয় পুনর্জন্ম বাঁধের সাথে নীল নদ সংক্রান্ত সংঘাত ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত। ইথিওপিয়ার উচ্চভূমি থেকে উৎসারিত নদীগুলি (যার মধ্যে নীলাভ নীল নদও পড়েছে) নীল নদের পানির ৮৫% সরবরাহ করে। বাকী ১৫% শ্বেত নীল নদ থেকে আসে, সেটি মধ্য আফ্রিকার মহাহ্রদ অঞ্চল থেকে উৎসারিত হয়েছে। ১৯২০-এর দশক থেকে মিশর ঔপনিবেশিক যুগের চুক্তিসমূহের মাধ্যমে নীল নদের উপর প্রায় পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করে। ১৯২৯ সালের ইঙ্গ-মিশরীয় চুক্তি অনুযায়ী নীল নদের বার্ষিক গড় জলপ্রবাহের পরিমাণ প্রাক্কলন করা হয় প্রায় ৮৪০০ কোটি ঘনমিটার। এর মধ্যে ৪ হাজার ৮ শত কোটি ঘনমিটার মিশরকে এবং ৪শত কোটি ঘনমিটার সুদানকে বরাদ্দ করা হয়। ১৯৫৯ সালের নীল নদ চুক্তিতে মিশরের ভাগ বৃদ্ধি পেয়ে ৫ হাজার ৫৫০ কোটি ঘনমিটার হয় (যা নীল নদের পানির ৬৬%) এবং সুদানের ভাগ বৃদ্ধি পেয়ে ১ হাজার ৮৫০ কোটি ঘনমিটার হয় (২২%)। বাকী ১ হাজার ঘনমিটার পানি (১২%) বাষ্পীভবন ও মাটিতে চোঁয়ানোর জন্য আলাদা করে ধরা হয়। এই চুক্তির ফলে নীল নদের বার্ষিক প্রবাহের সমস্তটুকুই বণ্টিত হয়ে যায়। নীল নদের উজানে অবস্থিত ইথিওপিয়া ও অন্যান্য দেশগুলির অধিকারের কোনও স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি। এই রাষ্ট্রগুলিকে নীল নদের কোনও পানি বরাদ্দ করা হয়নি। চুক্তি অনুযায়ী মিশর ও সুদান নীল নদ ও তার উপনদীগুলির উপরে যেকোনও ধরনের নির্মাণ প্রকল্পের বিরুদ্ধে ভেটো দানের ক্ষমতা রাখে।
মহা ইথিওপীয় পুনর্জন্ম বাঁধ তৈরি হবার পর বাঁধের জলাধার ভর্তি করার সময় ভাটিতে মিশর ও সুদানে জলপ্রবাহের কী তারতম্য হবে ও কী নেতিবাচক প্রভাব পড়বে, সে ব্যাপারে তিনটি রাষ্ট্র কোনও ঐকমত্যে পৌঁছাতে পারেনি। আফ্রিকান সংঘ, মার্কিন রাজস্ব মন্ত্রণালয় ও বিশ্ব ব্যাংকের মধ্যস্থতায় বা উপস্থিতিতে একাধিক বৈঠক ব্যর্থ হয়েছে। মিশর ইথিওপিয়াকে এই অবস্থার জন্য দায়ী করলেও অনেক বিশেষজ্ঞ ঔপনিবেশিক আমলের চুক্তিগুলিকে এই অচলাবস্থার মূল কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন। মিশর ও সুদান তাদের ঐতিহাসিক চুক্তিবলে অর্জিত অধিকারকে ভিত্তি হিসেবে ধরে আলোচনা করতে চাইলেও ইথিওপিয়া সেটিকে অন্যায্য ও অযৌক্তিক গণ্য করে এবং ২০১৫ সালে তিনটি রাষ্ট্রের স্বাক্ষরকৃত মূলনীতিসমূহের ঘোষণার পরিপন্থী হিসেবে মনে করে। ২০১৮ সালের শেষ আলোচনাটি ব্যর্থ হয়।
২০২০ সালে ইথিওপিয়া বাঁধের জলাধার ভর্তি করা শুরু করে এবং ২০২২ সালে এসে আপাতদৃষ্টিতে এর ফলে ভাটির রাষ্ট্রগুলিতে এখন পর্যন্ত কোনও ক্ষতি পরিলক্ষিত হয়নি। তবে ইথিওপিয়ার একতরফা কর্মকাণ্ড ও তথ্য প্রদানে অনীহার কারণে সুদানকে ব্যয়বহুল সাবধানতামূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হয়েছে, যার ফলে দেশটির উপর অর্থনৈতিক ও সামাজিক চাপ বেড়েছে।[১৮]
চিত্র
[সম্পাদনা]
| |
মহা ইথিওপীয় পুনর্জন্ম বাঁধ |
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ "Nile dam row: Egypt fumes as Ethiopia celebrates"। BBC News। ৩০ জুলাই ২০২০।
- ↑ ক খ "Ethiopia: First stage of the filling of the reservoir of the Grand Renaissance Dam"। Tractebel Engie। ১০ সেপ্টেম্বর ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৭ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ "About The Dam"। GERD Coordination Office। ১১ এপ্রিল ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ অক্টোবর ২০২০।
- ↑ "Ethiopia's huge Nile dam delayed to 2022 - News - GCR"। ১৪ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "Power Play"। Capital Ethiopia। ২ জানুয়ারি ২০১৭। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৭।
- ↑ ক খ "Purpose driven commitment from every corner to realize Ethiopian Renaissance"। Ethiopian Herald (ENA)। ৫ মে ২০১৭। ২৪ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৭।
- ↑ "Hidha Haaromsaa Guddicha Itoophiyaa 'Adwaa Lammaffaa' lammiilee Itoophiyaa tokkoomse"। BBC News Afaan Oromoo (অরোমো ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৩-০১।
- ↑ "Ethiopia's biggest dam to help neighbours solve power problem"। News One। ১৭ এপ্রিল ২০১১। ২২ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১১।
- ↑ Roussi, Antoaneta (১০ অক্টোবর ২০১৯)। "Nations Clash over Giant Nile Dam"। Nature। 574 (7777): 159–60। এসটুসিআইডি 203929162। ডিওআই:10.1038/d41586-019-02987-6। পিএমআইডি 31595068।
- ↑ The bitter dispute over Africa’s largest dam: Egypt, Ethiopia (the main contibuter of river Nile i.e more than 86%) and Sudan are struggling to share water The Economist, 4 July 2020
- ↑ "Ethiopia: GERD Increases Generation Capacity"। allAfrica। ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Salini will build the biggest dam in Africa"। Salini Construttori। ৩১ মার্চ ২০১১। ৩০ এপ্রিল ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ এপ্রিল ২০১১।
- ↑ Ahmed, A. T.; Elsanabary, M. H. (১৩ মার্চ ২০১৫)। "Hydrological and Environmental Impacts of Grand Renaissance Dam on the Nile River" (পিডিএফ)। Sharm El Sheikh– Egypt: Eighteenth International Water Technology Conference (CNKI)। সংগ্রহের তারিখ ৯ এপ্রিল ২০১৫।
- ↑ The Grand Ethiopian Renaissance Dam Gets Set to Open। Ethiopian Yearbook of International Law 2019। ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১। আইএসবিএন 9783030559120। এসটুসিআইডি 232321212 Check
|s2cid=
value (সাহায্য)। ডিওআই:10.1007/978-3-030-55912-0_12। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২১। - ↑ Wheeler, Kevin G.; Basheer, Mohammed; Mekonnen, Zelalem T.; Eltoum, Sami O.; Mersha, Azeb; Abdo, Gamal M.; Zagona, Edith A.; Hall, Jim W.; Dadson, Simon J. (৬ জুন ২০১৬)। "Cooperative filling approaches for the Grand Ethiopian Renaissance Dam"। Water International। 41 (4): 611–634। ডিওআই:10.1080/02508060.2016.1177698 ।
- ↑ "People's Dam Impounded, GERD-Locked Diplomacy, and Egypt's Red Line for a Non-Deferent Ethiopia"। Geopolitics Press। ২২ জুলাই ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুলাই ২০২১।
- ↑ "Ethiopia starts generating power from River Nile dam"। BBC News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২২।
- ↑ "Sudan says Ethiopian dam made no impact on floods this year"। ২৫ আগস্ট ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ১৬ এপ্রিল ২০২২।