জন্মভূমি (গুজরাতি সংবাদপত্র)
 | |
| ধরন | দৈনিক সংবাদপত্র সান্ধ্যকালীন |
|---|---|
| ফরম্যাট | ব্রডশিট |
| প্রতিষ্ঠাতা | অমৃতলাল শেঠ |
| প্রকাশক | সৌরাস্ট্র ট্রাস্ট |
| সম্পাদক | কুন্দন ব্যাস [১] রমেশ যাদব |
| প্রতিষ্ঠাকাল | ৯ জুন ১৯৩৪ |
| ভাষা | গুজরাতি |
| সদর দপ্তর | মুম্বই, ভারত |
| ওয়েবসাইট | janmabhoominewspapers |
| ফ্রি অনলাইন আর্কাইভ | janmabhoominewspapers |
জন্মভূমি (જન્મભૂમિ) একটি ভারতীয় গুজরাটি ভাষার সান্ধ্যকালীন দৈনিক পত্রিকা, যা সৌরাষ্ট্র ট্রাস্টের মালিকানাধীন। এটির সদর দফতর মুম্বই, মহারাষ্ট্রে। জন্মভূমি ১৯৩৪ সালে সন্ধ্যার কাগজ হিসাবে চালু হয়েছিল [২][৩] পত্রিকাটি প্রতিদিন সম্পাদকীয় পাতা এবং একটি সম্পাদকীয় পাতার বিপরীত পাতা সহ ১০-১২ পাতা প্রকাশ করে। [৪] সংবাদপত্রের মূলমন্ত্রটি হ'ল ‘जननी जन्मभूमिश्च स्वर्गादपि गरीयसी’ (মা ও মাতৃভূমি স্বর্গের চেয়ে শ্রেষ্ঠ)। [৫]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]জন্মভূমি ভারতীয় মুক্তিযোদ্ধা অমৃতলাল শেঠ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, যিনি ১৯৩১ সালে সৌরাষ্ট্র ট্রাস্ট প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। প্রাথমিকভাবে, অমৃতল দ্য সান নামে একটি ইংরেজি ভাষার কাগজ তৈরি করেছিলেন, যা খারাপ করেছিল। [৬] ১৯৩৪ সালের ৯ ই জুন, অমৃতলাল গুজরাতে জাতীয়তাবাদী প্রকাশনা হিসাবে জন্মভূমির প্রকাশ শুরু করেছিলেন। [৪] কাগজটি গান্ধীবাদের সমর্থক এবং সংবেদনশীল সাংবাদিকতা এড়ানোর নীতি প্রতিষ্ঠা করেছিল। জনপ্রিয় গুজরাটি জাতীয়তাবাদী কবি ঝাভেরচাঁদ মেঘানি প্রথম থেকেই কাগজের সাথে যুক্ত ছিলেন। প্রাথমিকভাবে কাগজটি কাঠিয়াওয়ার রাজপুত্রদের অত্যাচারের বিরুদ্ধে আন্দোলনের মুখোমুখি হয়। বার্মা অভিযানের সংবাদ এবং ভারতীয় জাতীয় সেনাবাহিনী (আজাদ হিন্দ ফৌজ) সম্পর্কিত সংবাদ কভার করে কাগজটি জাতীয় মর্যাদায় পৌঁছেছিল। ১৯৭৯ সালে, পত্রিকাটি প্রবাসী নামে একটি সকালের সংস্করণ প্রকাশ শুরু করে। রবিবার পত্রিকার সকাল ও সন্ধ্যা সংস্করণ একসাথে জন্মভূমি প্রবাসী শিরোনামে প্রকাশিত হয়।
১৯৭০-এর দশকে, সংবাদপত্রটির প্রচলন ছিল ৪৫,০০০ থেকে ৫০,০০০ অনুলিপি। ১৯৮০ এর দশকে, প্রচলন হ্রাস পেয়ে ৪০,০০০ এ দাঁড়িয়েছে। [৪] ইলা আরব মেহতা রচিত প্রথম গুজরাতি নারীবাদী উপন্যাস বত্রিস পুতালিনী বেদাতিয়া এই পত্রিকার রবিবারের সংস্করণে জনপ্রিয় হয়েছিল। কুন্দনিকা কাপাদিয়া রচিত আরও একটি নারীবাদী উপন্যাস সাত পাগলা আকাশামাও এই পত্রিকাটির মাধ্যমে দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিল।
সম্পাদকগণ
[সম্পাদনা]জন্মভূমি গ্রুপ অব নিউজ পেপারের প্রধান সম্পাদকগণের মধ্যে হরিন্দ্র দাভ এবং কান্তি ভট্ট (১৯৬৭-১৯৭৭) অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন। [৭][৮][৯]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "પ્રવિણભાઈની કલમે માત્ર મનોરંજન નહી, માહિતી પ્રદાન કરી"। www.akilanews.com। ২০১৯-০৮-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-২৩।
- ↑ "Janmabhumi E Paper"। Janmabhumi E Paper। ২৩ আগস্ট ২০১৯। ২৭ মার্চ ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "Janma bhoomi epaper, Gujarati Newspaper, Janma bhoomi newspaper online"। www.epaper-hub.com। ২৭ মার্চ ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৯।
- ↑ ক খ গ Joseph, Ammu; Sharma, Kalpana (৭ আগস্ট ২০০৬)। Whose News?: The Media and Women's Issues। SAGE Publications India। পৃষ্ঠা 327–328। আইএসবিএন 978-93-5150-021-6।
- ↑ ":: જન્મભૂમિ ગુજરાતી સમાચાર :: Gujarati News :: Janamabhoomi News"। www.janmabhoominewspapers.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-২৫।
- ↑ Thaker, Mahesh (১৯৯৬)। ગુજરાતી વિશ્વકોશ Gujarātī Viśvakośa (গুজরাটি ভাষায়)। Gujarati Vishakosh Trust। পৃষ্ঠা 429। ওসিএলসি 164765976।
- ↑ "સવિશેષ પરિચય: હરીન્દ્ર દવે, ગુજરાતી સાહિત્ય પરિષદ - Harindra Dave, Gujarati Sahitya Parishad"। Gujaratisahityaparishad.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৮-১১।
- ↑ Amaresh Datta (১৯৮৭)। Encyclopaedia of Indian Literature: A-Devo। Sahitya Akademi। পৃষ্ঠা 907–908। আইএসবিএন 978-81-260-1803-1।
- ↑ "પ્રૂફરીડર કોને કહેવાય?"। khabarchhe.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-২৩।