চেরিল ব্রিজেস
চেরিল ব্রিজেস | |
---|---|
জন্ম | ২৫শে ডিসেম্বর, ১৯৪৭ |
জাতীয়তা | মার্কিন |
শিক্ষা | ইন্ডিয়ানা স্টেট ইউনিভার্সিটি |
পেশা | আমেরিকান দূরপাল্লার দৌড়বিদ |
চেরিল ব্রিজেস, এখন চেরিল ট্রেওর্গি, হলেন একজন প্রাক্তন লম্বা-দূরত্বের আমেরিকান দৌড়বিদ, যিনি ১৯৬০ এবং ১৯৭০ এর দশকে একবার ম্যারাথনে আমেরিকান এবং বিশ্ব রেকর্ড করেছিলেন। তিনিই প্রথম মহিলা দৌড়বিদ, যাঁর ছবি চলতি পত্রিকার সামনের পাতায় দেখা গিয়েছিল।[১]
জীবনী
[সম্পাদনা]চেরিল ব্রিজেসের জন্ম নাম ছিল পেডলো।[২] তিনি ১৯৪৭ সালের ২৫শে ডিসেম্বর ইন্ডিয়ানাতে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি ইন্ডিয়ানাপোলিসের নর্থ সেন্ট্রাল হাই স্কুলে সোফোমোর (বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র বা ছাত্রী) হিসাবে তাঁর দৌড়ের জীবন শুরু করেছিলেন।[৩] উচ্চ বিদ্যালয়ে তাঁর সিনিয়র বছরে, তিনি জাতীয় ক্রস-কান্ট্রি চ্যাম্পিয়নশিপে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন।[১][৪]
১৯৬৬ সালে, তিনি একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, ইন্ডিয়ানা স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম মহিলা ক্রীড়াবিদ হিসেবে অ্যাথলেটিক বৃত্তি পেয়েছিলেন। ব্রিজেস যে সময়ে নথিভুক্ত হয়েছিলেন, সেই সময় সেই বিশ্ববিদ্যালয়ে মহিলাদের জন্য কোনো প্রোগ্রাম ছিল না, তিনিই ছিলেন এই বিষয়ে প্রথম।[১][৪][৫] তিনি শারীরিক শিক্ষায় ডিগ্রি নিয়ে তিন বছরে স্নাতক হন।[১]
১৯৬৯ সালে, তিনি স্কটল্যান্ডে বিশ্ব ক্রস কান্ট্রি চ্যাম্পিয়নশিপে চতুর্থ স্থান অর্জন করেন।[৬] তিনি ৩ মাইল এবং ৫,০০০ মিটার দৌড়ে মার্কিন রেকর্ড স্থাপন করেন। এর পরে বিল ডেলিঙ্গার তাঁকে প্রশিক্ষণ দেন।[১][৪] ১৯৭১ সালে, তিনি ইউএস ক্রস কান্ট্রি চ্যাম্পিয়নশিপে ৩য় স্থান অর্জন করেন।
১৯৭১ সালের ৭ই ডিসেম্বর, ব্রিজেস তাঁর প্রথম ম্যারাথন দৌড়োন। কালভার সিটি ম্যারাথনে তিনি ২:৪৯:৪০ সময় করে তৎকালীন বিশ্ব রেকর্ড স্থাপন করেন, ম্যারাথনে ২:৫০:০০ এর নিচে সময় করা তিনি ছিলেন প্রথম মহিলা।।[৫][৭]
তিনি ১৯৮৩ সালে ইন্ডিয়ানা ট্র্যাক এবং ক্রস কান্ট্রি হল অফ ফেমে, ১৯৮৪ সালে ইন্ডিয়ানা স্টেট ইউনিভার্সিটি অ্যাথলেটিক হল অফ ফেমে এবং ১৯৮৭ সালে রোড রানার্স ক্লাব অফ আমেরিকা হল অফ ফেমে অন্তর্ভুক্ত হন[১][৪]
তিনি শালেন ফ্লানাগানের মা।[৮]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ Jabbour, Kamal (ফেব্রুয়ারি ৮, ১৯৯৯)। "Cheryl Bridges — A Historical Figure"। The Post-Standard। জুলাই ২৬, ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৮-১৬।>
- ↑ Amey, Andy। "Vigo Legends: Bridges was a pioneer at ISU and in women's sports"। The Tribune-Star (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০২-০৪।
- ↑ Wooten, Eddie। "Q&A: Saxapahaw's Cheryl Treworgy, mother of Olympian Shalane Flanagan and former marathon world record-holder" (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০২-০৪।
- ↑ ক খ গ ঘ >
- ↑ ক খ "Interview: Cheryl Treworgy"। Fast Women Interviews। New York Roadrunners। জানুয়ারি ১৬, ২০০১। ২০০৮-০৮-২৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-০৮-১৬।
- ↑ International Cross Country Championships 4 km CC Women's race results, March 22, 1969
- ↑ Burfoot, Amby (২০১৭-১১-০৯)। "Shaking, Yelling, Bawling: Shalane Flanagan's Parents Relive Their Daughter's Historic Victory"। Runners World (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০২-০৪।
- ↑ Schonbrun, Zach, "Shalane Flanagan Solves N.Y.C. Marathon for American Women", New York Times, November 5, 2017. Retrieved 2017-11-05.
রেকর্ড | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী এলিজাবেথ বনার |
মহিলাদের ম্যারাথন বিশ্ব রেকর্ডধারী ১৯৭১ সালের ৫ই ডিসেম্বর – ১৯৭৩ সালের ২রা ডিসেম্বর |
উত্তরসূরী মিচিকো গোরম্যান |